Cnidaria (নিডেরিয়া) পর্বের বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ।

পর্ব : Cnidaria (নিডেরিয়া)

(গ্রীক, Knide = রােমকাটা + aria = সংযুক্ত। ১৮৮৮ সালে Hatschek পর্বটির নামকরণ করেন)

 ১৮৮৮ সালে Hatschek পর্বটির নামকরণ করেন। এ পর্বের শনাক্তকৃত জীবন্ত প্রজাতির সংখ্যা দশ হাজার দুইশ তিনটি।

Cnidaria (নিডেরিয়া) পর্বের বৈশিষ্ট

  • ১। ভ্রূণ অবস্থায় দুটি কোষস্তর থাকে, বাইরে এক্টোডার্ম (বহিঃত্বক) এবং ভেতরে এন্ডােডার্ম (অন্তঃত্বক); তাই এদের ডিপ্লোব্লাস্টিক বা দ্বিস্তরবিশিষ্ট বা দ্বিত্বকযুক্ত প্রাণী বলে।
  • ২। এরা নিম্নশ্রেণির বহুকোষী অরীয় প্রতিসম প্রাণী । এরা বহুকোষী হলেও এদের দেহে কলাতন্ত্র সুগঠিত নয়।
  • ৩। দেহের ভেতরে সিলেন্টেরন নামে একটি প্রশস্ত গহ্বর থাকে যা একমাত্র মুখছিদ্র পথে বাইরে মুক্ত; কোনাে পায়ুপথ নেই। সিলেন্টেরনে খাদ্য পরিপাক ও পরিবহন ঘটে তাই একে গ্যাস্ট্রোভাসকুলার গহ্বর বলে।
  • ৪। দেহত্বকে বিপুল সংখ্যক নিডােব্লাস্ট (Cnidoblast) নামক দংশক কোষ থাকে। নিডোব্লাস্ট কোষে হিপনোটক্সিন নামক বিষ থাকে।
  • ৫। এদের খাদ্যবস্তু বহিঃকোষীয় ও অন্তঃকোষীয় উভয়ভাবেই পরিপাক হয়।

Cnidaria (নিডেরিয়া) পর্বের উদাহরণঃ

Hydra virdis (হাইড্রা), Aurelia aurita (জেলিফিশ), Obelia geniculata (প্রবাল), Pennatula aculeata (সমুদ্র পালক),Corallitum nobile (লাল প্রবাল)

Cnidaria (নিডেরিয়া) পর্বের বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ।

Leave a Comment